নীলফামারী সদর উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নে ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে ভিজিএফ এর চাল বিতরণের সময় সরকারি নির্দেশনা না মেনে সোনারায় সংগলশী ডিগ্রী কলেজ মাঠে হঠাৎ নতুন কেন্দ্র খুলে ৩,৭,৮ নম্বর ওয়ার্ডের ভিজিএফের চাল বিতরণ শুরু করেন ইউ'পি চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা কামাল ।
এ সময় ছিল না ট্যাক অফিসার সুবিধাভোগীদের মধ্যে ছিল না কোন শৃংখলা। প্রতিটি কার্ডধারীকে ১০ কেজি করে চাল কথা থাকলেও করোনার অজুহাতে ৫টি কার্ডধারী মিলে ৫০কেজির ১বস্তা চাল দেওয়া হয়েছে।এতে করে অনেক কার্ডধারীর কাছে শুনা গেছে ১টি ৫০ কেজির চালের বস্তুা ভাগ করে ৯ কেজি করে ভাগ পাওয়া যাচ্ছে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমিন নাহার সোনারায় সংগলশী ডিগ্রী কলেজ মাঠে উপস্থিত হয়ে ঘটনার সত্যতা দেখতে পেয়ে একজন ট্যাক অফিসার দিয়ে ২টি কেন্দ্রে চাল বিতরণ চালানোর অপরাধে ১টি কেন্দ্র বন্ধ করে দেন।
এ বিষয়ে সোনারায় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা বলেন,২টি কেন্দ্র করা আমার ভুল হয়ে গেছে। প্রশাসনকে জানিয়ে আগামীকাল থেকে ১টি কেন্দ্রে চাল বিতরণ করা হবে।
এ বিষয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমিন নাহার বলেন,একজন ট্যাক অফিসার দিয়ে ২টি কেন্দ্রে ভিজিএফের চাল বিতরণ করায়১টি কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
সোনারায় ইউনিয়নে ভিজিএফের কার্ডধারীর সংখ্যা ৬ হাজার ৮ শ৯০ জন।আর ৩,৭,৮ নং ওয়ার্ডে নতুন কেন্দ্র খুলে ২ হাজার ১শ কার্ডের চাল বিতরণ শুরু করেন। কেন্দ্রটি বন্ধ হওয়া স্বস্তি ফিরে পেয়েছে ইউনিয়নের হতদরিদ্র অসহায় কার্ডধারী ব্যক্তিরা।
0 মন্তব্যসমূহ