জানা যায়, গত কয়েকবছর আগে আমেনার সাথে বাদশার প্রেমের সম্পর্কের গড়ে উঠে। প্রেমের সুবাধে তারা দুজনের বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ। পরে তার টিকটক ব্যবহার থেকে শুরু কুরুচি পূর্ণ কর্মকাণ্ডে অসুন্তষ্ট হয়ে বাদশা বিবাহ বিচ্ছেদের প্রস্তাব দিলেই তার বিরুদ্ধে মামলায় জেল কাটান। তাদের বিচ্ছেদের বিষয়টি স্থানীয় কাউন্সিলর আকতার কামালের নেতৃত্বে তিন লক্ষ টাকা বাকি দেনমোহর পরিশোধের মাধ্যমে নিস্পত্তি হয়। ঘটনাটি সামাজিক ভাবে নিস্পত্তি হলেও প্রতিশোধের আগুনে জ্বলছিল আমেনার মনে। এই বাদশাকে জেল কাটিয়ে বিবাহ বিচ্ছেদ করে কাবিনের টাকা বুঝে নিয়েও কান্ত হতে পারেনি। বর্তমানে আরেকটি মামলা দিয়ে বাদশাকে জেলে পাঠায়। তবে মামলায় গর্ভপাত সহ মারধরের বিষয়ে উল্লেখ করলেও, দুজনের বিচ্ছেদের পর আমেনা ২য় কোন বিবাহ করেনি। এখানে আমেনার এই অবস্থাতে মামলায় উল্লেখ করা গর্ভপাতের বিষয়টি নিয়ে এলাকায় এক চাঞ্চলকর অবস্থা বিরাজ করছে। এমন অপ্রীতিকর ঘটনায় নুরুল ইসলাম বাদশার পরিবার চরম অসহাত্বে দিন যাপন করছে।
কক্সবাজার পৌরসভার স্থানীয় কাউন্সিলর আকতার কামাল বলেন, নুরুল ইসলাম বাদশা ও আমেনার বিবাহ বিচ্ছেদের বিষয়টি স্থানীয় ভাবে সালিস বিচারের মাধ্যমে সমাধা করে দিয়েছেন। বিবাহ বচ্ছেদের পরেও একই রকম ঘটনা নিয়ে আরেকটি মামলা সত্যি দুঃখজনক বলেও জানান তিনি।
0 মন্তব্যসমূহ