এসময় বিতর্কিত কমিটি বাতিল করে ‘প্রকৃত ছাত্র’দের নিয়ে নতুন করে কমিটি গঠনের দাবিতে আনুষ্ঠানিক ভাবে আগামী বুধবার (৪ নভেম্বর) জেলাব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ডাক দিয়েছেন বিক্ষুব্ধ ছাত্রলীগ নেতারা। সেই সাথে জেলার সর্বস্তরের জনগণকে হরতালে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ও সর্বাত্মক সহযোগিতার জন্য আহবান জানানো হয়। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের নির্দেশনা না পাওয়া পর্যন্ত ঘোষিত নতুন কমিটির বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে যাবে বলেও জানিয়েছেন তারা।
তার আগে সন্ধ্যা ৭ টায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য্য স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ইশতিয়াক আহমেদ জয় ও মোর্শেদ হোসাইন তানিমের নেতৃত্বাধীন কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে এক বছরের জন্য নতুন এই কমিটি ঘোষণা করা হয়।
নতুন এই কমিটিতে সাদ্দাম হোসাইনকে সভাপতি, মইন উদ্দিন, কাইসার উল আলম মুন্না চৌধুরী, বোরহান উদ্দিন খোকন ও নারিমা জাহানকে সহসভাপতি করা হয়। সাধারণ সম্পাদক করা হয় আবু মোহাম্মদ মারুফ আদনানকে। আনোয়ার হোসেন, শাখাওয়াত হোসেন, সাজ্জাদুল হক, মো শওকত হোসেন (পেকুয়া)দেরকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করা হয় এবং সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে ওয়াসিফ কবির, কামরুজ্জামান হিরু, এহসানুল হক মিলন ও গাজী নাজমুল হককে।
কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সদ্য সাবেক সভাপতি ইশতিয়াক আহমেদ জয় কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের নতুন ঘোষিত এই কমিটি অবৈধ বলে অবাঞ্চিত ঘোষণা করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন। একই সাথে সাবেক সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) মোর্শেদ হোসাইন তানিমও একাত্বতা প্রকাশ করেন।
0 মন্তব্যসমূহ