হাসানুজ্জামান হাসান,লালমনিরহাটঃ
লালমনিরহাটে পৃথক ঘটনায় পাটগ্রাম ও হাতীবান্ধা উপজেলায় বজ্রপাতে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আরও পাঁচজন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২ জুলাই) সকালে পাটগ্রাম উপজেলায় দহগ্রাম ইউনিয়নের স্যাকোয়া নদী ও হাতীবান্ধার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের কালিবাড়ী বিলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের স্থানীয়রা পাটগ্রাম ও রংপুর মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
মৃতরা হলেন, হাতীবান্ধা উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের বেজগ্রামের এলাকার মৃত রমজান আলীর ছেলে মন্টু মিয়া (৩২), মৃত আব্দুল হমিদের ছেলে আতি (৩৮) ও পাশ্বর্বতী পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের খন্দকার আলীর ছেলে জাহেদুল ইসলাম (২৮) ও একই গ্রামের জহির উদ্দিনের ছেলে রাকিব হাসান (২৪)।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, হাতীবান্ধা উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের কালিবাড়ির বিলে পানি বেড়ে যাওয়ার কারণে মাছ ধরতে যান। ওই সময় মন্টু মিয়া ও আতি বজ্রপাতে আহত হলে সহযোগীরা আহত অবস্থায় হাতীবান্ধা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা যান।
একই ঘটনা ঘটে পাশ্বর্বতী উপজেলা পাটগ্রামে। বৃষ্টিতে স্যাকোয়া নদীতে পানি বেড়ে যায়। সকালে ৭/৮ মিলে স্যাকোয়া নদীতে মাছ ধরতে যান। এসময় হঠাৎ বজ্রপাত শুরু হলে রাকিব ও জাহেদুল ঘটনাস্থলে মারা যান।
হাতীবান্ধা থানার ওসি ফারুক হোসেন ও পাটগ্রাম থানার ওসি তদন্ত মোজাম্মেল হক সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, দুই উপজেলার আহত ৫ জনকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় পাটগ্রাম ও রংপুর মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করেন।
লালমনিরহাটে পৃথক ঘটনায় পাটগ্রাম ও হাতীবান্ধা উপজেলায় বজ্রপাতে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আরও পাঁচজন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২ জুলাই) সকালে পাটগ্রাম উপজেলায় দহগ্রাম ইউনিয়নের স্যাকোয়া নদী ও হাতীবান্ধার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের কালিবাড়ী বিলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের স্থানীয়রা পাটগ্রাম ও রংপুর মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
মৃতরা হলেন, হাতীবান্ধা উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের বেজগ্রামের এলাকার মৃত রমজান আলীর ছেলে মন্টু মিয়া (৩২), মৃত আব্দুল হমিদের ছেলে আতি (৩৮) ও পাশ্বর্বতী পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের খন্দকার আলীর ছেলে জাহেদুল ইসলাম (২৮) ও একই গ্রামের জহির উদ্দিনের ছেলে রাকিব হাসান (২৪)।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, হাতীবান্ধা উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের কালিবাড়ির বিলে পানি বেড়ে যাওয়ার কারণে মাছ ধরতে যান। ওই সময় মন্টু মিয়া ও আতি বজ্রপাতে আহত হলে সহযোগীরা আহত অবস্থায় হাতীবান্ধা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা যান।
একই ঘটনা ঘটে পাশ্বর্বতী উপজেলা পাটগ্রামে। বৃষ্টিতে স্যাকোয়া নদীতে পানি বেড়ে যায়। সকালে ৭/৮ মিলে স্যাকোয়া নদীতে মাছ ধরতে যান। এসময় হঠাৎ বজ্রপাত শুরু হলে রাকিব ও জাহেদুল ঘটনাস্থলে মারা যান।
হাতীবান্ধা থানার ওসি ফারুক হোসেন ও পাটগ্রাম থানার ওসি তদন্ত মোজাম্মেল হক সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, দুই উপজেলার আহত ৫ জনকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় পাটগ্রাম ও রংপুর মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করেন।
0 মন্তব্যসমূহ