হাসানুজ্জামান হাসান, লালমনিরহাট:
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলায় রোকসানা বেগম (২৭) নামে এক নারী একসঙ্গে তিনটি সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। গত ৮জুন বিকেলে রংপুরে আর্দশ জেনারেল ক্লিনিকে তিনি তিনটি ছেলে সন্তান প্রসব করেন।
রোকসানা পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী ইউনিয়নের বামনদল গ্রামের জনাব আলীর স্ত্রী।
তিনটি সন্তানের জন্ম দেওয়া ঐ পরিবারটি আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল হাওয়ার রংপুর আর্দশ জেনারেল হাসপাতালে সিজারসহ সার্বিক সহযোগিতায় এগিয়ে আসেন বুড়িমারী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আবু সাইদ নেওয়াজ নিশাত। এছারা পরিবারে গিয়ে তিন সন্তানের জননীকে পুষ্টিকর খাবারের জন্য কিছু আর্থিক সহযোগীতা করেন।
আবু সাইদ নেওয়াজ নিশাত বলেন, গত দুই মাস আগে ওই পরিবারের মাধ্যমে জানতে পারি রোকসানার গর্ভে ৩ টি সন্তান আছে। কিন্তু হঠাৎ করে গতমাসে রোকসানা অসুস্থ হয়ে পরে। পরে আমি জানতে পেরে এম্বুলেন্স ভাড়া করে রংপুরে পাঠাই। ডাক্তার ট্রিটমেন্ট করে সিজার না করে একমাস পরে যেতে বলেন। এর পরে গত ৫জুন আবার রংপুর পাঠিয়ে দেই। এর পরে ক্লিনিকে ভর্তি হলে ৮জুন সন্তান প্রসব হয়।
সিজারের জন্য সার্বিক সহযোগিতা, পুষ্টিকর খাবার ও আর্থিক সহযোগিতা করেছি। আরো যদি অর্থিক সহযোগীতা করতে হয় সেটাও আশ্বাস দিয়ে এসেছি। কোনো প্রকার সমস্যা হলেই আমাকে ফোন দিতে বলেছি। আমি জনগণের পাশে আছি থাকবো সেটা জনগণের যে কোনো সমস্যায় আমি তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়াবো।
তিনি আরক বলেন, করোনা সম্পর্কে পরিবারটিকে সচেতন করে এসেছি। সেই সাথে রোকসানাকে সব সময় হাত ধুঁয়ে সন্তানদের সেবা করতে বলেন।
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলায় রোকসানা বেগম (২৭) নামে এক নারী একসঙ্গে তিনটি সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। গত ৮জুন বিকেলে রংপুরে আর্দশ জেনারেল ক্লিনিকে তিনি তিনটি ছেলে সন্তান প্রসব করেন।
রোকসানা পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী ইউনিয়নের বামনদল গ্রামের জনাব আলীর স্ত্রী।
তিনটি সন্তানের জন্ম দেওয়া ঐ পরিবারটি আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল হাওয়ার রংপুর আর্দশ জেনারেল হাসপাতালে সিজারসহ সার্বিক সহযোগিতায় এগিয়ে আসেন বুড়িমারী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আবু সাইদ নেওয়াজ নিশাত। এছারা পরিবারে গিয়ে তিন সন্তানের জননীকে পুষ্টিকর খাবারের জন্য কিছু আর্থিক সহযোগীতা করেন।
আবু সাইদ নেওয়াজ নিশাত বলেন, গত দুই মাস আগে ওই পরিবারের মাধ্যমে জানতে পারি রোকসানার গর্ভে ৩ টি সন্তান আছে। কিন্তু হঠাৎ করে গতমাসে রোকসানা অসুস্থ হয়ে পরে। পরে আমি জানতে পেরে এম্বুলেন্স ভাড়া করে রংপুরে পাঠাই। ডাক্তার ট্রিটমেন্ট করে সিজার না করে একমাস পরে যেতে বলেন। এর পরে গত ৫জুন আবার রংপুর পাঠিয়ে দেই। এর পরে ক্লিনিকে ভর্তি হলে ৮জুন সন্তান প্রসব হয়।
সিজারের জন্য সার্বিক সহযোগিতা, পুষ্টিকর খাবার ও আর্থিক সহযোগিতা করেছি। আরো যদি অর্থিক সহযোগীতা করতে হয় সেটাও আশ্বাস দিয়ে এসেছি। কোনো প্রকার সমস্যা হলেই আমাকে ফোন দিতে বলেছি। আমি জনগণের পাশে আছি থাকবো সেটা জনগণের যে কোনো সমস্যায় আমি তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়াবো।
তিনি আরক বলেন, করোনা সম্পর্কে পরিবারটিকে সচেতন করে এসেছি। সেই সাথে রোকসানাকে সব সময় হাত ধুঁয়ে সন্তানদের সেবা করতে বলেন।
0 মন্তব্যসমূহ