ডেস্ক রিপোর্টঃ
এশিয়া মহাদেশীয় অঞ্চলে করোনাভাইরাসের মহামারি শেষ হতে এখনো বহু দেরি আছে বলে মনে করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিউএইচও)। গতকাল মঙ্গলবার সংস্থাটির একজন কর্মকর্তা বলেছেন, এ অঞ্চলের দেশগুলোয় এখন পর্যন্ত নেওয়া পদক্ষেপগুলো কেবল করোনার প্রাদুর্ভাব কমাতে সাহায্য করছে। ফলে গণহারে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন (সমাজে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া) ঠেকাতে প্রস্তুত হওয়ার জন্য কিছুটা সময় পাওয়া যাচ্ছে।
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে লম্বা ছুটি, সব ধরনের গণপরিবহন চলাচল বন্ধ এবং মানুষকে ঘরে রাখতে সারা দেশ লকডাউনের মতো নানা পদক্ষেপ চলছে বাংলাদেশ-ভারতসহ এশিয়ার দেশগুলোতেও।
ডাব্লিউএইচওর পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক তাকেশি কাসাই বলেছেন, ‘এত সব পদক্ষেপ নেওয়ার পরও মহামারি চলাকালে এ অঞ্চলে সংক্রমণের ঝুঁকি থাকবেই।’
গত বছরের ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহর থেকে শুরু হওয়া এ করোনাভাইরাসে বিশ্বে আক্রান্তের সংখ্যা এখন পর্যন্ত (গত রাত সাড়ে ৭টা পর্যন্ত) আট লাখ ছাড়িয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ৩৯ হাজারের বেশি। আক্রান্তের সংখ্যায় চীনকে ছাড়িয়ে গেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি ও স্পেন।
ভার্চুয়াল মিডিয়া ব্রিফিংয়ে কাসাই বলেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলি। এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে এ মহামারি শেষ হতে এখনো অনেক দেরি। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধ হতে যাচ্ছে। আমরা কিছুতেই অসতর্ক হয়ে বসে থাকতে পারি না। বড় ধরনের কমিউনিটি ট্রান্সমিশন বা গণসংক্রমণ রোধ করতে সব দেশকে প্রস্তুত থাকতে হবে।’ প্রশান্ত অঞ্চলের দ্বীপরাষ্ট্রগুলোর মতো সীমিত সম্পদবিশিষ্ট দেশগুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন কাসাই। তিনি হুঁশিয়ার করে বলেছেন, ‘যেসব দেশ ভাবছে, সংক্রমণ কমছে, তাই একটু ঢিলেঢালা হলে ক্ষতি নেই, তারাই বড় ভুল করছে। একটু অসতর্ক হলেই এই ভাইরাস যেকোনো মুহূর্তে ঝড়ের গতিতে ফিরে আসতে পারে।’
/রায়টার্স।
এশিয়া মহাদেশীয় অঞ্চলে করোনাভাইরাসের মহামারি শেষ হতে এখনো বহু দেরি আছে বলে মনে করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিউএইচও)। গতকাল মঙ্গলবার সংস্থাটির একজন কর্মকর্তা বলেছেন, এ অঞ্চলের দেশগুলোয় এখন পর্যন্ত নেওয়া পদক্ষেপগুলো কেবল করোনার প্রাদুর্ভাব কমাতে সাহায্য করছে। ফলে গণহারে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন (সমাজে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া) ঠেকাতে প্রস্তুত হওয়ার জন্য কিছুটা সময় পাওয়া যাচ্ছে।
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে লম্বা ছুটি, সব ধরনের গণপরিবহন চলাচল বন্ধ এবং মানুষকে ঘরে রাখতে সারা দেশ লকডাউনের মতো নানা পদক্ষেপ চলছে বাংলাদেশ-ভারতসহ এশিয়ার দেশগুলোতেও।
ডাব্লিউএইচওর পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক তাকেশি কাসাই বলেছেন, ‘এত সব পদক্ষেপ নেওয়ার পরও মহামারি চলাকালে এ অঞ্চলে সংক্রমণের ঝুঁকি থাকবেই।’
গত বছরের ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহর থেকে শুরু হওয়া এ করোনাভাইরাসে বিশ্বে আক্রান্তের সংখ্যা এখন পর্যন্ত (গত রাত সাড়ে ৭টা পর্যন্ত) আট লাখ ছাড়িয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ৩৯ হাজারের বেশি। আক্রান্তের সংখ্যায় চীনকে ছাড়িয়ে গেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি ও স্পেন।
ভার্চুয়াল মিডিয়া ব্রিফিংয়ে কাসাই বলেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলি। এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে এ মহামারি শেষ হতে এখনো অনেক দেরি। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধ হতে যাচ্ছে। আমরা কিছুতেই অসতর্ক হয়ে বসে থাকতে পারি না। বড় ধরনের কমিউনিটি ট্রান্সমিশন বা গণসংক্রমণ রোধ করতে সব দেশকে প্রস্তুত থাকতে হবে।’ প্রশান্ত অঞ্চলের দ্বীপরাষ্ট্রগুলোর মতো সীমিত সম্পদবিশিষ্ট দেশগুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন কাসাই। তিনি হুঁশিয়ার করে বলেছেন, ‘যেসব দেশ ভাবছে, সংক্রমণ কমছে, তাই একটু ঢিলেঢালা হলে ক্ষতি নেই, তারাই বড় ভুল করছে। একটু অসতর্ক হলেই এই ভাইরাস যেকোনো মুহূর্তে ঝড়ের গতিতে ফিরে আসতে পারে।’
/রায়টার্স।
0 মন্তব্যসমূহ