বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিতে সরকারকে বাধ্য করা হবে।
দলের কারাবন্দী চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে আজকের সমাবেশে এ কথা বলেন বিএনপির মহাসচিব। আজ শনিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। আজ বেলা দুইটায় শুরু হয় এ সমাবেশ। সমাবেশে দলীয় প্রধানকে মুক্ত করার প্রত্যয় ঘোষণা করে মির্জা ফখরুল আগামী শনিবার খালেদার মুক্তির দাবিতে দেশব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
দলের কারাবন্দী চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে আজকের সমাবেশে এ কথা বলেন বিএনপির মহাসচিব। আজ শনিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। আজ বেলা দুইটায় শুরু হয় এ সমাবেশ। সমাবেশে দলীয় প্রধানকে মুক্ত করার প্রত্যয় ঘোষণা করে মির্জা ফখরুল আগামী শনিবার খালেদার মুক্তির দাবিতে দেশব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত হয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে কারাগারে আছেন খালেদা জিয়া। গত বছরের ১ এপ্রিল থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি বন্দী অবস্থায় চিকিৎসা নিচ্ছেন। আজ বিএনপি চেয়ারপারসনের কারাবাসের দুই বছর পূর্ণ হলো।
আজ সমাবেশ শুরু হওয়ার প্রায় তিন ঘণ্টা আগে থেকে ছোট ছোট মিছিল নিয়ে সমাবেশে যোগ দেন বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে এসব মিছিল থেকে স্লোগান দেওয়া হয়। সমাবেশ শুরুর আগেই ফকিরাপুল থেকে নয়া পল্টনে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
আজকের সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘আমরা আন্দোলন করেছি , নির্বাচন করেছি। এবার খালেদা জিয়াকে মুক্ত করব।’
সমাবেশের প্রধান অতিথি ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
সভায় বক্তব্য দেন স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ। অসুস্থতার জন্য উপস্থিত থেকেও বক্তব্য দেননি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ , মো. শাজাহান, শামসুজ্জামান দুদু, আবদুল আউয়াল মিন্টু, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও খায়রুল কবীর খোকন। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও নেতা-কর্মীরা।
/প্রথম আলো।
0 মন্তব্যসমূহ