এমডি মনছুর আলম (মুন্না), স্টাফ রিপোর্টারঃ
কক্সবাজরের হোটেল-মোটেল জোনে পৌরসভাস্থ ১২নং ওয়ার্ডের পরিবেশ সংরক্ষণ ও পরিচ্ছন্নতা নিয়ে 'আবর্জনা সংগ্রহ ও অপসারণ কার্যক্রম'র পক্ষ থেকে এক জরুরী সভার আয়োজন করা হয়। ১৮ ফেব্রুয়ারী সন্ধ্যা ৭ টায় কক্সবাজার কলাতলীস্থ ডায়মন্ড প্যালেস গেস্ট হাউজ এর সম্মেলন কক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ১২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও সংগঠনের সভাপতি কাজি মুর্শেদ আহমেদ বাবুর সভাপতিত্বে জরুরী সভায় আবর্জনা অপসারণ ও পরিচ্ছনতা নিশ্চিত করনের বিষয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়। এসময় সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে যথা সময়ে মজুরী প্রদানে ব্যর্থ হওয়ায় কিছু সংখ্যক শ্রমিক ও কর্মচারী পালিয়ে যাওয়ায় কাজের বিঘ্ন ঘটে বলে আলোচনায় প্রতিয়মান হয়। এই বিষয়ে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম ডালিম বলেন, ঠিকাদারের সাথে চুক্তিকৃত মাসিক ৭ লক্ষ টাকা এবং সংগঠনের কর্মকর্তার বেতন, অফিস ভাতা বাবদ সহ মোট ব্যয় হয় ৮ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। তিনি আরো বলেন, ১৫৩৫টি ছোট বড় ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান থেকে মাসিক ৯ লক্ষ টাকা মজুরী ধার্য্য করে কার্যক্রম শুরু করা হলেও কিছু সংখ্যক সুবিধাবাদী স্বার্থন্বেশী ব্যবসায়ীরা প্রায় ১১ লক্ষ ৮০ হাজার ৮ শ ৯০ টাকা ন্যায্য মজুরী বকেয়া রাখেন। একারণে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করা সম্ভব হয় নাই। ইতিমধ্যে আদায়কৃত সমুদয় টাকা প্রায় ১৫ লক্ষ টাকা মজুরী সহ পরিচ্ছন্নতার খাতে ব্যয় হয় বলে তিনি জানান এবং তার দেওয়া বর্ণনা জরুরী সভায় সকলের সম্মতি প্রকাশ হয়। সকলের সার্বিক সহযোগিতা কামনায় জরুরী সভায় উপস্থিতিদের সম্মতি ক্রমে অনুষ্ঠান সমাপ্ত হয়। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, সংঠনের উপদেষ্টা আবুল কাশেম সিকদার, সদস্য মুকিম খান, বাবুল সিকদার, ফোরকান আহমেদ, কামরুল ইসলাম, মোঃ আনিছুজ্জামান সহ প্রমুখ।
উক্ত আলোচনা সভায় সর্বসম্মত ভাবে নিন্মে বর্ণিত সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয়, যা ১৯ ফেব্রুয়ারী থেকে বাস্তবায়ন করা হবে:-
১। পুনরায় পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পুরোদমে শুরু করে ৩ দিনের মধ্যে ১২নং ওয়ার্ডের সকল অলিগলির পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা হবে। এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার অঙ্গীকার করেন।
২। সংগঠনের কর্মীরা বকেয়া মজুরী আদায়ের জন্য প্রতিটি বকেয়াকৃত প্রতিষ্ঠানে যাবেন। যে সব প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন মজুরী প্রদানে অনীহা প্রকাশ করবে, তাদের তালিকা জেলা প্রশাসক ও মেয়র বরাবর প্রেরণ করা হবে।
৩। সংগঠনের কার্যক্রম তরান্বিত করনের ১টি অফিস ভাড়া নেওয়া হবে। এবং কার্যক্রম পর্যালোচনার জন্য প্রত্যেক সন্ধ্যায় ৭ টায় কার্যকরি কমিটির সভা অব্যাহত থাকবে।
উক্ত আলোচনা সভায় সর্বসম্মত ভাবে নিন্মে বর্ণিত সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয়, যা ১৯ ফেব্রুয়ারী থেকে বাস্তবায়ন করা হবে:-
১। পুনরায় পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পুরোদমে শুরু করে ৩ দিনের মধ্যে ১২নং ওয়ার্ডের সকল অলিগলির পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা হবে। এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার অঙ্গীকার করেন।
২। সংগঠনের কর্মীরা বকেয়া মজুরী আদায়ের জন্য প্রতিটি বকেয়াকৃত প্রতিষ্ঠানে যাবেন। যে সব প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন মজুরী প্রদানে অনীহা প্রকাশ করবে, তাদের তালিকা জেলা প্রশাসক ও মেয়র বরাবর প্রেরণ করা হবে।
৩। সংগঠনের কার্যক্রম তরান্বিত করনের ১টি অফিস ভাড়া নেওয়া হবে। এবং কার্যক্রম পর্যালোচনার জন্য প্রত্যেক সন্ধ্যায় ৭ টায় কার্যকরি কমিটির সভা অব্যাহত থাকবে।
0 মন্তব্যসমূহ