পাচারকারী চক্রের হাত থেকে আসমা বেগম (২০) নামের
কক্সবাজারের কুতুবদিয়ার এক তরুনীকে উদ্ধার করেছে ভারতের গুজরাট শহরে স্থানীয় জনতা। পাচারকারী একটি চক্রের গতিবিধী পর্যবেক্ষণ করে মেয়েটিকে উদ্ধার করেন তারা। বিষয়টি নিশ্চিত করেন কুতুবদিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ দিদারুল ফেরদাউস।
তিনি জানান, ১৩ জুলাই (শনিবার) গুজরাট শহর থেকে আসা একটি ফোনে জানতে পারেন বিষয়টি। এসময় তিনি ফোনে মেয়েটির সাথে কথা বলে মেয়েটির নিজ বাড়ীর ঠিকানা নেন। মেয়েটির নাম আসমা বেগম,পিতা-জাহাঙ্গীর আলম, মাতা-কাউসার বেগম, গ্রাম-আশাহাজীর পাড়া,দক্ষিণ ধুরুং,কুতুবদিয়া,কক্সবাজার।তারপর মেয়েটির দেয়া তথ্যমতে কুতুবদিয়া উপজেলার দক্ষিণ ধুরুং ইউনিয়নের আশা হাজীর পাড়া গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের মেয়ে বলে স্থানীয় চেয়ারম্যান ছৈয়দ আহমদ চৌধুরী নিশ্চিত করেন।
পারিবারিক সূত্রে জানাযায়, আসমা বেগম বন্দর নগরী চট্টগ্রামস্থ অক্সিজেন এলাকার একটি গার্মেন্টস কারখানায় পোশাক শ্রমীকের কাজ করত। ধারণা করা হচ্ছে তাকে সেখান থেকে অপহরণ করে ভারতের গুজরাট শহরে নিয়ে যায় পাচারকারী চক্র।
স্থানীয় চেয়ারম্যান ছৈয়দ আহমদ চৌধূরী আসমা বেগম নিখোজের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। এদিকে পুলিশ প্রশাসন আসমাকে ফিরিয়ে আনতে সংশ্লীষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ অব্যহত রেখেছেন।
তিনি জানান, ১৩ জুলাই (শনিবার) গুজরাট শহর থেকে আসা একটি ফোনে জানতে পারেন বিষয়টি। এসময় তিনি ফোনে মেয়েটির সাথে কথা বলে মেয়েটির নিজ বাড়ীর ঠিকানা নেন। মেয়েটির নাম আসমা বেগম,পিতা-জাহাঙ্গীর আলম, মাতা-কাউসার বেগম, গ্রাম-আশাহাজীর পাড়া,দক্ষিণ ধুরুং,কুতুবদিয়া,কক্সবাজার।তারপর মেয়েটির দেয়া তথ্যমতে কুতুবদিয়া উপজেলার দক্ষিণ ধুরুং ইউনিয়নের আশা হাজীর পাড়া গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের মেয়ে বলে স্থানীয় চেয়ারম্যান ছৈয়দ আহমদ চৌধুরী নিশ্চিত করেন।
পারিবারিক সূত্রে জানাযায়, আসমা বেগম বন্দর নগরী চট্টগ্রামস্থ অক্সিজেন এলাকার একটি গার্মেন্টস কারখানায় পোশাক শ্রমীকের কাজ করত। ধারণা করা হচ্ছে তাকে সেখান থেকে অপহরণ করে ভারতের গুজরাট শহরে নিয়ে যায় পাচারকারী চক্র।
স্থানীয় চেয়ারম্যান ছৈয়দ আহমদ চৌধূরী আসমা বেগম নিখোজের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। এদিকে পুলিশ প্রশাসন আসমাকে ফিরিয়ে আনতে সংশ্লীষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ অব্যহত রেখেছেন।
/কক্সবাজার পোস্ট!
0 মন্তব্যসমূহ