নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
বেসামরিক বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাবুব আলীকে পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলন ১৪ দফা দাবী দিয়েছেন। ৩১ জানুয়ারী সন্ধ্যায় পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলনের সমন্বয়ক সাংবাদিক আব্দুল আলীম নোবেলের নেতৃত্বে মন্ত্রীর হাতে দাবী সমুহ তুলে দেয়া হয়, ওই সময় মন্ত্রীকে ফুলেল শুভচ্ছোও জানানো হয়। ওই মন্ত্রণালয়ের সচিব মহিবুল হক,সহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
বর্তমান সরকারের অপতিরোধ্য উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় পর্যটন শিল্পের ব্যপক প্রসারে পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলনের দাবী সমুহঃ ১নং কক্সবাজারকে পর্যটন রাজধানী ঘোষণা করা ২, টাকার নোটে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের ছবি ছাপা ৩ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পর্যটন প্যাবলিসিটি এ্যাম্বেসেডর নিয়োগ দেওয়া। ৪ সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য্য বর্ধনে আরো নানা মূখী পরিকল্পনা হাতে নেওয়া। ৫ বর্ষা মৌসুম ও রাতে পর্যটক টানতে পরিকল্পনা হাতে নেওয়া ৬ মেরিন ড্রাইভ সড়ক জুড়ে বৈদ্যুতিক বাতির ব্যবস্থা করা। ৭ সমুদ্র সৈকতে পাশে থাকা ঝাউবন রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া। ৮ হোটেল মোটেল জোনের সকল বজ্য সাগরে না ফেলার ব্যবস্থা করা। ৯ বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ভার্স্ককার্যসহ রাজকীয় আদলে গেইট নির্মাণ। ১০ বাকঁখালী নদীর মহোনায় পর্যটক টানতে নানাভাবে সৌন্দর্য্য বর্ধন করা। ১১ সুগন্দা পয়েন্ট এলাকায় পর্যটন স্পট সংম্বলিত ছবি ও তথ্যভিত্তিক ডিজিটাল বিল বোর্ড স্থাপন কারা। ১২ দেশের অভ্যান্তরিন বিমান বন্দর থেকে কক্সবাজার বিমান বন্দরে ফ্লাইট চালু করা। ৩ হোটেল মোটেল জোনে উদ্ধার হওয়া লিজ বাতিলকৃত ৫৭ প্লট পর্যটন শিল্পে কাজে লাগানো। ১৪ ঢাকা- ক্সবাজার আকাশ পথে স্বল্পমূল্যে বিমান ভাড়া নিয়ন্ত্রণে কার্যকারী পদক্ষেপ নেওয়া। ওই সময় উপস্থিত ছিলেন, পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলনের সমন্বয়ক প্রশাসন, এডভোকেট রাসিব আহাম্মদ, সমন্বয়ক, যুব ও উন্নয়ন, সিয়াম মাহমুদ সোহেল, এসোসিয়েট মেম্বার, রবিউল আলম রবি, মাষ্টার এন আজাদ, মো ফয়েজ ও কামরুল হাসান বাবু প্রমুখ।
বেসামরিক বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাবুব আলীকে পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলন ১৪ দফা দাবী দিয়েছেন। ৩১ জানুয়ারী সন্ধ্যায় পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলনের সমন্বয়ক সাংবাদিক আব্দুল আলীম নোবেলের নেতৃত্বে মন্ত্রীর হাতে দাবী সমুহ তুলে দেয়া হয়, ওই সময় মন্ত্রীকে ফুলেল শুভচ্ছোও জানানো হয়। ওই মন্ত্রণালয়ের সচিব মহিবুল হক,সহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
বর্তমান সরকারের অপতিরোধ্য উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় পর্যটন শিল্পের ব্যপক প্রসারে পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলনের দাবী সমুহঃ ১নং কক্সবাজারকে পর্যটন রাজধানী ঘোষণা করা ২, টাকার নোটে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের ছবি ছাপা ৩ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পর্যটন প্যাবলিসিটি এ্যাম্বেসেডর নিয়োগ দেওয়া। ৪ সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য্য বর্ধনে আরো নানা মূখী পরিকল্পনা হাতে নেওয়া। ৫ বর্ষা মৌসুম ও রাতে পর্যটক টানতে পরিকল্পনা হাতে নেওয়া ৬ মেরিন ড্রাইভ সড়ক জুড়ে বৈদ্যুতিক বাতির ব্যবস্থা করা। ৭ সমুদ্র সৈকতে পাশে থাকা ঝাউবন রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া। ৮ হোটেল মোটেল জোনের সকল বজ্য সাগরে না ফেলার ব্যবস্থা করা। ৯ বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ভার্স্ককার্যসহ রাজকীয় আদলে গেইট নির্মাণ। ১০ বাকঁখালী নদীর মহোনায় পর্যটক টানতে নানাভাবে সৌন্দর্য্য বর্ধন করা। ১১ সুগন্দা পয়েন্ট এলাকায় পর্যটন স্পট সংম্বলিত ছবি ও তথ্যভিত্তিক ডিজিটাল বিল বোর্ড স্থাপন কারা। ১২ দেশের অভ্যান্তরিন বিমান বন্দর থেকে কক্সবাজার বিমান বন্দরে ফ্লাইট চালু করা। ৩ হোটেল মোটেল জোনে উদ্ধার হওয়া লিজ বাতিলকৃত ৫৭ প্লট পর্যটন শিল্পে কাজে লাগানো। ১৪ ঢাকা- ক্সবাজার আকাশ পথে স্বল্পমূল্যে বিমান ভাড়া নিয়ন্ত্রণে কার্যকারী পদক্ষেপ নেওয়া। ওই সময় উপস্থিত ছিলেন, পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলনের সমন্বয়ক প্রশাসন, এডভোকেট রাসিব আহাম্মদ, সমন্বয়ক, যুব ও উন্নয়ন, সিয়াম মাহমুদ সোহেল, এসোসিয়েট মেম্বার, রবিউল আলম রবি, মাষ্টার এন আজাদ, মো ফয়েজ ও কামরুল হাসান বাবু প্রমুখ।
0 মন্তব্যসমূহ