প্রেস বিজ্ঞপ্তিঃ
কক্সবাজারে বিভিন্ন দাবী নিয়ে পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলনের নেতৃবৃন্দরা, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো: কামাল হোসেনকে ৫০টি প্রস্তাব পেশ করেন। ওই সময় উপস্থিত ছিলেন, পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলনের সমন্বয়ক সাংবাদিক আব্দুল আলীম নোবেল, সমন্বয়ক প্রশাসন এম রাসিব আহম্মদ, সমন্বয়ক নারী ও শিশু নারী নেত্রী শাহেনা আক্তার পাখি, নির্বাহী সদস্য মো: আরমান, ঈশা রহুল্লাহ রাহুল, সিয়াম মাহমুদ সোহেল, সদস্য সাংবাদিক ইমাম খাইয়ের ও রফিকুল ইসলাম,সাংবাদিক তানভির রাজা চৌধুরী।
পরিকল্পিত পরিবেশ বান্ধব পর্যটন নগরী বিনির্মাণে টেকসই, পরিচ্ছন্ন, যানযট ও দখল মুক্ত করে গড়ে তুলতে যুগোপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ এবং আগত পর্যটকদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করণ। কক্সবাজারসহ দেশের পর্যটন কেন্দ্র গুলোকে দেশে-বিদেশে ব্যাপক প্রচারের স্বার্থে বিভিন্ন দেশে ট্যুরিজম এ্যাম্বেসেডর নিয়োগ। এছাড়া প্রতি বছর ‘কক্সবাজার লংগেষ্ট সী বিচ মেলা’ ও শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ব্যাপক ভাবে আন্তর্জাতিক খেলা পরিচালনা করা। পরিকল্পিত নগর উন্নয়নে যে কোন পরিকল্পনায় সচেতন নাগরিকের মতামত গ্রহণ। পর্যটন শিল্প উন্নয়নে সরকারি-বেসরকারি যৌথ উন্নয়ন কমিশন গঠন। স্পোর্টস ট্যুরিজম, প্রেস ট্যুরিজমকে পর্যটন শিল্পে কাজে লাগানো এবং অত্যাধুনিক পরিকল্পিত শিশু পর্যটন বান্ধব বিনোদন কেন্দ্র গড়ে তোলা। এছাড়া সমুদ্র সৈকতে নারিকেল বাগান, প্যারাবন ও উপকূলীয় বনাঞ্চল সংরক্ষণে বৈজ্ঞানিক পন্থায় বাস্তবসম্মত উদ্যোগ গ্রহণ। জেলার ইতিহাস-ঐতিহ্য মন্ডিত পর্যটন স্পটগুলোকে পর্যটকমুখী করতে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ ও সৌন্দর্যে ভরপুর দ্বীপ গুলোকে পরিবেশ বান্ধব পর্যটন জোন ঘোষণা করা। এছাড়া বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ঝুঁপড়ি দোকানসহ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করতে হবে। বাঁকখালী নদী সহ অন্যান্য নদী-খাল গুলোকে দখল ও দূষণমুক্ত রাখতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ এবং পর্যটন স্পটে রূপান্তরিতকরণে পরিকল্পনা গ্রহণ। জেলার দরিদ্র মানুষের জন্য পরিকল্পিতভাবে উন্নত বাসস্থান গড়ে তোলা। আধুনিক কক্সবাজার বিনির্মাণে দেশের সকল রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সহিংস আন্দোলন পরিহার করা। জেলার মাদক, রোহিঙ্গা, পাহাড় নিধনকে জাতীয় সমস্যার আওতায় এনে সমাধানের উদ্যোগ গ্রহণ। ডুলাহাজারাস্থ বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক, টেকনাফ নেচার পার্ক, টেকনাফের জাহাজপুরা গর্জন বাগান ও খুটাখালীস্থ মেধাকচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যানকে পর্যটনমুখী করতে আরও কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ। সরকারের উন্নয়নের মেগা প্রকল্প এক্সক্লুসিভ জোন, আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর ও রেল লাইনসহ যাবতীয় প্রকল্পের দ্রুত বাস্তবায়ন। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার ও কক্সবাজার-টেকনাফ, মেরিন ড্রাইভ সড়ক ৪ লেন এবং অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোর ব্যাপক উন্নয়ন প্রয়োজন। জলবায়ু সমস্যা মোকাবেলায় জেলার উপকূলীয় এলাকা ও টেকসই শহর রক্ষা বাঁধ নির্মাণসহ নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ। জেলার পরিত্যক্ত জায়গা গুলোকে পরিকল্পিত বনায়ন ও উন্নয়নের মাধ্যমে আমজনতার স্বার্থে ব্যবহার উপযোগি করা হউক। পর্যটন মৌসুমে টমটম ও রিক্সা চালকদের নির্দিষ্ট পোষাক পরিধান বাধ্যতামূলক করতে হবে। কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, নগর উন্নয়ন অধিদপ্তর ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অনুমোদনবিহীন স্থাপনার তালিকা প্রণয়ন। হোটেল-মোটেল গুলোতে কক্সবাজারের স্থানীয় যোগ্যতা সম্পন্ন প্রার্থীদের ৩০% কোটা ভিত্তিক চাকুরি নিশ্চিত করে বেকার দূরীকরণ। রাতের সৌন্দর্য উপভোগের জন্য কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ও মেরিন ড্রাইভ সড়ক সহ সকল পর্যটন স্পটগুলো সৌর বিদ্যুতের মাধ্যমে আলোকিত করা। কক্সবাজারসহ দেশের লবণ শিল্প বাঁচাতে বিদেশ থেকে আমদানি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ ও লবণ বোর্ড গঠনের পরিকল্পনা গ্রহণ। কক্সবাজার পৌর শহরের অভ্যন্তরে বাস কাউন্টার না রাখা ও লক্কর-ঝক্কর গাড়ি নিষিদ্ধ করা। বার্মিজ মার্কেট গুলোকে বার্মিজ পণ্য বিক্রির জোন ঘোষণা ও শহরে আলাদা শুটকি মার্কেট স্থাপন করা। কাঁকড়া চাষকে সরকারি সুযোগ-সুবিধার আওতায় এনে আন্তর্জাতিক বাজার সৃষ্টির জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ। শহরের সকল ময়লা আবর্জনা ফেলার জন্য আলাদা ডাম্পিং ষ্টেশন তৈরি ও বৈজ্ঞানিক উপায়ে কাজ লাগানোর উদ্যোগ গ্রহণ। টাকা, ডাক টিকেট ও অনলাইনে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের ছবি প্রকাশ করা এবং পাঠ্য পুস্তকে পর্যটন বিষয়কে গুরুত্ব প্রদান করে পর্যটন শিক্ষা বৃত্তি চালুকরণ। কক্সবাজারকে জাতীয় পর্যটন নগরী ঘোষণা। জাতির সূর্য সন্তানদের নামে সড়ক নামকরণ ও সামুদ্রিক প্রাণীর ভাস্কর্য ও এ্যাকুরিয়াম নির্মাণ এবং সামুদ্রিক প্রাণী জাদুঘর গড়ে তোলা। কক্সবাজার শহরের লালদিঘী, গোলদিঘী, শৈবাল লেক সহ সকল জলাশয়ে বিভিন্ন গাছ লাগিয়ে পর্যটন স্পটে রূপান্তর করা। এছাড়া সৈকতস্থ জেলা পরিষদের ফুল বাগানটি সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া। কলাতলী-হিমছড়ি সড়কের সু-উঁচ্চ পাহাড়ের সৌন্দর্য কাজে লাগিয়ে ক্যাবল কার স্থাপন ও প্যারাসাইলিং জোন গড়ে তোলা। হোটেল-মোটেল, হ্যাচারি ও শহরের নানা স্থাপনার বর্জ সাগরে ফেলা বন্ধ করা এবং পরিবেশ বান্ধব উন্নিতকরণে পরিকল্পনা গ্রহণ করা। জেলার যে কোন স্থানে আইকন ভিলেজ তৈরি করণ। যেখানে থাকবে বাংলাদেশের সেরা মানুষের একটি বাড়ি বা ফ্লাট। দরিয়ানগর পাখি অভ্যয়ারণ্য সংরক্ষণ ও পৃষ্ঠপোষকতা করা। কক্সবাজার শহরের ফুটপাত প্রস্তকরণ ও সড়ক বাতির বৃদ্ধি। শহরের গাড়ির মাঠ এলাকার দখল মুক্তকরণ, স্ক্রাপ বিক্রিতাদের বের করে দিতে হবে। কক্সবাজার জেলে পরিবারের শিশুদের জন্য শিক্ষা স্বাস্থ্য ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া কক্সবাজারে আগামীতে সুপিয় পানির অবস্থা ভয়বাহ, এতে দ্রুত ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপন করা।
কক্সবাজারে বিভিন্ন দাবী নিয়ে পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলনের নেতৃবৃন্দরা, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো: কামাল হোসেনকে ৫০টি প্রস্তাব পেশ করেন। ওই সময় উপস্থিত ছিলেন, পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলনের সমন্বয়ক সাংবাদিক আব্দুল আলীম নোবেল, সমন্বয়ক প্রশাসন এম রাসিব আহম্মদ, সমন্বয়ক নারী ও শিশু নারী নেত্রী শাহেনা আক্তার পাখি, নির্বাহী সদস্য মো: আরমান, ঈশা রহুল্লাহ রাহুল, সিয়াম মাহমুদ সোহেল, সদস্য সাংবাদিক ইমাম খাইয়ের ও রফিকুল ইসলাম,সাংবাদিক তানভির রাজা চৌধুরী।
পরিকল্পিত পরিবেশ বান্ধব পর্যটন নগরী বিনির্মাণে টেকসই, পরিচ্ছন্ন, যানযট ও দখল মুক্ত করে গড়ে তুলতে যুগোপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ এবং আগত পর্যটকদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করণ। কক্সবাজারসহ দেশের পর্যটন কেন্দ্র গুলোকে দেশে-বিদেশে ব্যাপক প্রচারের স্বার্থে বিভিন্ন দেশে ট্যুরিজম এ্যাম্বেসেডর নিয়োগ। এছাড়া প্রতি বছর ‘কক্সবাজার লংগেষ্ট সী বিচ মেলা’ ও শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ব্যাপক ভাবে আন্তর্জাতিক খেলা পরিচালনা করা। পরিকল্পিত নগর উন্নয়নে যে কোন পরিকল্পনায় সচেতন নাগরিকের মতামত গ্রহণ। পর্যটন শিল্প উন্নয়নে সরকারি-বেসরকারি যৌথ উন্নয়ন কমিশন গঠন। স্পোর্টস ট্যুরিজম, প্রেস ট্যুরিজমকে পর্যটন শিল্পে কাজে লাগানো এবং অত্যাধুনিক পরিকল্পিত শিশু পর্যটন বান্ধব বিনোদন কেন্দ্র গড়ে তোলা। এছাড়া সমুদ্র সৈকতে নারিকেল বাগান, প্যারাবন ও উপকূলীয় বনাঞ্চল সংরক্ষণে বৈজ্ঞানিক পন্থায় বাস্তবসম্মত উদ্যোগ গ্রহণ। জেলার ইতিহাস-ঐতিহ্য মন্ডিত পর্যটন স্পটগুলোকে পর্যটকমুখী করতে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ ও সৌন্দর্যে ভরপুর দ্বীপ গুলোকে পরিবেশ বান্ধব পর্যটন জোন ঘোষণা করা। এছাড়া বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ঝুঁপড়ি দোকানসহ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করতে হবে। বাঁকখালী নদী সহ অন্যান্য নদী-খাল গুলোকে দখল ও দূষণমুক্ত রাখতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ এবং পর্যটন স্পটে রূপান্তরিতকরণে পরিকল্পনা গ্রহণ। জেলার দরিদ্র মানুষের জন্য পরিকল্পিতভাবে উন্নত বাসস্থান গড়ে তোলা। আধুনিক কক্সবাজার বিনির্মাণে দেশের সকল রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সহিংস আন্দোলন পরিহার করা। জেলার মাদক, রোহিঙ্গা, পাহাড় নিধনকে জাতীয় সমস্যার আওতায় এনে সমাধানের উদ্যোগ গ্রহণ। ডুলাহাজারাস্থ বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক, টেকনাফ নেচার পার্ক, টেকনাফের জাহাজপুরা গর্জন বাগান ও খুটাখালীস্থ মেধাকচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যানকে পর্যটনমুখী করতে আরও কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ। সরকারের উন্নয়নের মেগা প্রকল্প এক্সক্লুসিভ জোন, আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর ও রেল লাইনসহ যাবতীয় প্রকল্পের দ্রুত বাস্তবায়ন। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার ও কক্সবাজার-টেকনাফ, মেরিন ড্রাইভ সড়ক ৪ লেন এবং অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোর ব্যাপক উন্নয়ন প্রয়োজন। জলবায়ু সমস্যা মোকাবেলায় জেলার উপকূলীয় এলাকা ও টেকসই শহর রক্ষা বাঁধ নির্মাণসহ নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ। জেলার পরিত্যক্ত জায়গা গুলোকে পরিকল্পিত বনায়ন ও উন্নয়নের মাধ্যমে আমজনতার স্বার্থে ব্যবহার উপযোগি করা হউক। পর্যটন মৌসুমে টমটম ও রিক্সা চালকদের নির্দিষ্ট পোষাক পরিধান বাধ্যতামূলক করতে হবে। কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, নগর উন্নয়ন অধিদপ্তর ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অনুমোদনবিহীন স্থাপনার তালিকা প্রণয়ন। হোটেল-মোটেল গুলোতে কক্সবাজারের স্থানীয় যোগ্যতা সম্পন্ন প্রার্থীদের ৩০% কোটা ভিত্তিক চাকুরি নিশ্চিত করে বেকার দূরীকরণ। রাতের সৌন্দর্য উপভোগের জন্য কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ও মেরিন ড্রাইভ সড়ক সহ সকল পর্যটন স্পটগুলো সৌর বিদ্যুতের মাধ্যমে আলোকিত করা। কক্সবাজারসহ দেশের লবণ শিল্প বাঁচাতে বিদেশ থেকে আমদানি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ ও লবণ বোর্ড গঠনের পরিকল্পনা গ্রহণ। কক্সবাজার পৌর শহরের অভ্যন্তরে বাস কাউন্টার না রাখা ও লক্কর-ঝক্কর গাড়ি নিষিদ্ধ করা। বার্মিজ মার্কেট গুলোকে বার্মিজ পণ্য বিক্রির জোন ঘোষণা ও শহরে আলাদা শুটকি মার্কেট স্থাপন করা। কাঁকড়া চাষকে সরকারি সুযোগ-সুবিধার আওতায় এনে আন্তর্জাতিক বাজার সৃষ্টির জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ। শহরের সকল ময়লা আবর্জনা ফেলার জন্য আলাদা ডাম্পিং ষ্টেশন তৈরি ও বৈজ্ঞানিক উপায়ে কাজ লাগানোর উদ্যোগ গ্রহণ। টাকা, ডাক টিকেট ও অনলাইনে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের ছবি প্রকাশ করা এবং পাঠ্য পুস্তকে পর্যটন বিষয়কে গুরুত্ব প্রদান করে পর্যটন শিক্ষা বৃত্তি চালুকরণ। কক্সবাজারকে জাতীয় পর্যটন নগরী ঘোষণা। জাতির সূর্য সন্তানদের নামে সড়ক নামকরণ ও সামুদ্রিক প্রাণীর ভাস্কর্য ও এ্যাকুরিয়াম নির্মাণ এবং সামুদ্রিক প্রাণী জাদুঘর গড়ে তোলা। কক্সবাজার শহরের লালদিঘী, গোলদিঘী, শৈবাল লেক সহ সকল জলাশয়ে বিভিন্ন গাছ লাগিয়ে পর্যটন স্পটে রূপান্তর করা। এছাড়া সৈকতস্থ জেলা পরিষদের ফুল বাগানটি সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া। কলাতলী-হিমছড়ি সড়কের সু-উঁচ্চ পাহাড়ের সৌন্দর্য কাজে লাগিয়ে ক্যাবল কার স্থাপন ও প্যারাসাইলিং জোন গড়ে তোলা। হোটেল-মোটেল, হ্যাচারি ও শহরের নানা স্থাপনার বর্জ সাগরে ফেলা বন্ধ করা এবং পরিবেশ বান্ধব উন্নিতকরণে পরিকল্পনা গ্রহণ করা। জেলার যে কোন স্থানে আইকন ভিলেজ তৈরি করণ। যেখানে থাকবে বাংলাদেশের সেরা মানুষের একটি বাড়ি বা ফ্লাট। দরিয়ানগর পাখি অভ্যয়ারণ্য সংরক্ষণ ও পৃষ্ঠপোষকতা করা। কক্সবাজার শহরের ফুটপাত প্রস্তকরণ ও সড়ক বাতির বৃদ্ধি। শহরের গাড়ির মাঠ এলাকার দখল মুক্তকরণ, স্ক্রাপ বিক্রিতাদের বের করে দিতে হবে। কক্সবাজার জেলে পরিবারের শিশুদের জন্য শিক্ষা স্বাস্থ্য ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া কক্সবাজারে আগামীতে সুপিয় পানির অবস্থা ভয়বাহ, এতে দ্রুত ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপন করা।
0 মন্তব্যসমূহ